মোঃখায়রুল ইসলাম হৃদয়.(গজারিয়া,মুন্সিগঞ্জ)ঃ
সর্বকালের ভয়াবহ দুর্যোগ বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশ সিলেট সুনামগঞ্জ অঞ্চল সহ একাধিক অঞ্চল বন্যায় ছেয়ে গেছে।
তাদের পাশে এখন সারা বাংলার সুপারম্যান খ্যাত মানুষ গুলোর অবদান অনিষীকার্য।তাদের ই মতো মানবিক মানুষ গুলো তাদের ব্যক্তিগত এবং সংগঠনের সমন্বয়ে যে দৃষ্টান্তঃর সৃষ্টি করেছে ব্যরিস্টার সুমন,আফ্রেদি,হৃদয়,তাসরিফ,
তারা ছাড়া ও একাধিক ব্যাক্তি কিংবা সংগঠন কোটি কোটি টাকা সিলেট, সুনামগঞ্জ,জামালপুর,বিশ্বম্ভপুর সহ একাধিক এলাকার বন্যা কবলিত মানুষের পাশে ব্যয় করেন যাতে তারা একটু খানি ভালো থাকেন। আর তাদের ভালো রাখিতে তাদের মুখে একটু খানি হাসি ফুটানোর জন্য মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া উপজেলা থেকে গত ২১ জুন মাসুম, কাউছার এর নেতৃত্বে একটি টিম সিলেটের সুনামগঞ্জ,জামালপুর,বিশ্বম্ভপুর অঞ্চলের পানি বন্ধি মানুষের কাছে তাদের স্বাধ মতো ত্রান নিয়ে জান।
তারা মোট ২৪৬ প্যাকেট করে ২৪৬ টি পরিবারের নিকট শুকনো খাবার সহ দৈনন্দিন জীবনে যা প্রয়োজন তাহ দিয়ে সাহায্য করেন।তাদের দেয়া
প্রতিটি প্যাকেটে যা যা রয়েছে
চিড়া ২কেজি,গুড় ১কেজি,বিস্কুট ১.৫কেজি,জরুরি শিশু খাদ্য (দুধ,ডেইরি মিল্ক চকলেট,মামা ওয়েফার,লিচু)স্যালাইন ৪টা,মিনারেল ওয়াটার ২লিটার,
খেজুর আধা কেজি,লবন ১কেজি,গ্যাসলাইট ২টা,মোমবাতি ৬টা,ঔষধ (নাপা টেবলেট, নাপা সিরাপ, মেট্রো, গ্যাস্টিকের ঔষধ),তাল মিছরি,সুজি,স্যানিটারি ন্যাপকিন,চাউল ৩কেজি ইত্যাদি।
তারা বিশ্বম্ভপুর ও জামালগঞ্জ উপজেলায় ২৪৬ প্যাক শুকনো খাবার বিতরণ করিয়াছে।
তারা আরো ওসমানী নগর উপজেলার ১টি আশ্রয় কেন্দ্রে ১০০ লোকের রাতের খাবার, (ভুনা খিচুড়ি, রোস্ট, ডিম)।
স্যানিটারি ন্যাপকিন ১০০ পিছ,
৫০ জন শিশুর জন্য শিশু খাদ্য বিতরণ করেন।
তারা আজ ও সেখানে আছেন এবং তাদের কার্যক্রম পরিচালনায় ছিলেন করিতেছেন।তাদের টিমের অন্যান্যরা হলো মো কাউছার সরকার, মোঃ মাসুম শিকদার সাথে আরো ছিলেন
আল- আমিন, রাকিব।
সেখান থেকে স্থানীয় ভাবে ত্রান বিতরণে সহযোগিতায় ছিলেন
মোঃ মুত্তকিন চৌধুরী মাসুম
উপ-সহকারী কৃষি অফিসার।