
রেীমারী কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ ধর্ষণের ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল বুধবার 8 /2/2017ইং সকাল নয়টার দিকে ধরষন হয়। কুড়িগ্রাম এর রাজিবপুর উপজেলার কোদালকাটি ইউনিয়নের চর সাজাই মনডলা পাড়া গ্রামের দরিদ্র মহিজল এর 10 বছরের শিশু কন্যা মমতাকে বাড়িতে একা পেয়ে একই গ্রামের জয়নুল মাস্টার 60 দরিদ্র মহিজলের নিজ ঘরে ঢুকে মমতাকে মুখ ছাপিয়ে ধরে মনের খায়েস মিটিয়ে রক্তাক্ত করেছে মাস্টার. পরে হুমকি দিয়েছেন যে কনো মানুষকেই যদিই বলিস্ তাহলে তরে জীবনের তরে শেষ করে দিমু মনে রাখিস. এই হুমকি দিয়ে চলে যাব। মমতার মা জরিনা খাতুন সে সময় বাড়িতে ছিলোনা মাঠে চলে যাওয়ার পর পর উৎ পেতে থাকা জয়নুল মাস্টার. ঘরে ঢুকেই ওই ধষির্তাকে ধর্ষণ করেছে বলে ধর্ষিতার মা জরিনা আরো বলেন আমি বাড়িতে আইসা দেহি গেদি ঘরের মাইজায় পইড়া রইছে তহন ডাহি আর কতা কায়না তহন দেহি খালি রক্ত পরতাছে তহন মাথায় পানি ডাইলা সস্ত কইরা হনি যে জাইরা জয়নুল মাস্টার ইন্না কাম করছে মেয়াডার এহন রক্ত বন্ধ হয়না।
মমতার বাবা মহিজল জানান আমি পেটের দায়ে ঢাকায় গিয়েছিলাম এর মধ্য খবর পাই যে আমাগর। মমতাকে ওইসব ঘটনার সিকার ওইছে তহন ঢাকা থাইকা কাম কাজ বাদ দিয়া রাত্তে আইসা দেহি মেয়া খুবি অসস্তিতে রইছে পরে তারাহুরা কইরা হাসপাতালে নিয়া যাই যাওয়ার পরে রাজিবপুর হাসপাতালের ডাঃ কয় যে এখানে মমতার চিকিৎসা হইবে না তারাতারি উন্নত মানের চিকিৎসক দ্বারা চিকিৎসা দেওয়ার দরকার এহন কুড়িগ্রামে যাবার জন্য বাড়িতে যাই আরো বলেন আমরা গরিব মানুষ এতো টেহা কনে পামু আললাই জানে.
তবে আমি আইনের কাছেই উচ্চতরে বিচারের দাবী জানাই!
অপরদিকে ধর্ষক জয়নুল মাস্টার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি তালিবালি করে অনেক সময় পার করে বলে।
যে পত্রিকায় নিউজ কইরেন না মানুষের মধে ভুল হয়। সিকার উক্তি মূলক কথা বলে ফোন কেটে দেয়.
ওইসব ধর্ষণের বিষয় কোদালকাটি ‘ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ছক্কু মিয়ার কথা হলে তিনি বলেন ঘটনা সত্যিই কিন্তু আমি ঢাকায় আসছি ফিরে গিয়ে এর চিকিৎসার বেবস্থা নেবো এমন ভাবেই তিনি জানান.
এবিষয়ে রাজিবপুর থানার ওসি প্রিতিস কুমার সরকার এর কাছে ধর্ষণের বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন ঘটনাটি জানি এবং মেয়ের বাবা মা ও মেয়েসহ সবাই আমার সামনে আছে কিন্তু ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করছেন সিকার উক্তি দিচ্ছেন না। রাজিবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল্লাহ আল মামুন তালুকদারের সংগে কথা হলে তিনি জানান ধর্ষণের বিষয়টি জানি জানার পর. আমি ওই ধর্ষিতার সংগেই কথা বলেছি কিন্তু সিকার হচ্ছে না।
তবে রাজিবপুর হাসপাতাল থেকে যাওয়ার পথে চরম ভাবে ভয় ভিত্তি দেখিয়ে জয়নুল মাস্টারে লোকজন আটকে রেখে ওই ঘটনা অসিকার করতে রাজি করিয়ে এখন অসহায় দরিদ্রর মেয়ে ধর্ষণের বিচার ধামাচাপার পথে এথন।